2.84k likes | 3.14k Views
র চনায় প্রফেসর ডাঃ মোঃ মতিয়ার রহমান F.R.C.S.(Glasgow) প্রফেসর অফ সার্জ া রী ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা,বাংলাদেশ চেয়ারম্যান কুরআন গবেষণা ফাউন্ডেশন জেনারেল সেক্রেটারী বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা সোসাইটি. হাদীস শাস্ত্র অনুযায়ী ‘সহীহ হাদীস’ বলতে নির্ভুল হাদীস বুঝায় কি?.
E N D
রচনায় প্রফেসর ডাঃ মোঃ মতিয়ার রহমান F.R.C.S.(Glasgow) প্রফেসর অফ সার্জারী ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা,বাংলাদেশ চেয়ারম্যান কুরআন গবেষণা ফাউন্ডেশন জেনারেল সেক্রেটারী বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা সোসাইটি
হাদীস শাস্ত্র অনুযায়ী ‘সহীহ হাদীস’ বলতে নির্ভুল হাদীস বুঝায় কি?
হাদীস সম্বন্ধে দু’টি তথ্য, যা সকল মুসলমানের জানা দরকার
১. ‘হাদীস’ না হলে ইসলাম সঠিকভাবে পালন করা সম্ভব নয়
২. রাসূল (সঃ) বলেননি এমন কথাকে ‘হাদীস’ নামে চালিয়ে দিয়ে- • অতীতে ইসলামের সবচেয়ে বেশী ক্ষতি করা হয়েছে, • বর্তমানে করা হচ্ছে • এবং ভবিষ্যতেও করা হবে, যদি জাতি সতর্ক না হয়।
সঠিক না ভুল? ‘সহীহ হাদীস’ বলতে বক্তব্য বিষয় (মতন) নির্ভুল হওয়া হাদীস বুঝায়
‘সহীহ হাদীস’ সম্বন্ধে অধিকাংশ মুসলমানের বর্তমান ধারণার মূল কারণ
আরবী ‘সহীহ’ (صحيح) শব্দটির আভিধানিক অর্থ হল সত্য বা নির্ভুল • তাই অধিকাংশ মুসলমান ‘সহীহ হাদীস’ বলতে বক্তব্য বিষয় (মতন) সত্য বা নির্ভুল হওয়া হাদীস মনে করেন
‘সহীহ হাদীস’ সম্বন্ধে অধিকাংশ মুসলমানের বর্তমান ধারণার ফল
৯৯ ভাগেরও বেশী মুসলমান সহীহ হাদীসের বক্তব্যকেবা সহীহ হাদীসের উদ্ধৃতি দিয়ে যে কারো বলা কথাকে, নির্ভুল মনে করে বিনা যাচাইয়ে মেনে নেন • ফলে তাদের অপূরনীয় ক্ষতি হয়েছে, হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে যদি সহীহ হাদীসের প্রকৃত অর্থ তাদের না জানানো হয়
আল-কুরআনে ‘হাদীস’ শব্দটি যে সকল অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে
আল-কুরআনে ‘হাদীস’ শব্দটি যে সকল অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে তথ্য-১ اَفَبِهَذَا الْحَدِيْثِ اَنْتُمْ مُدهِنُوْنَ . অর্থঃ (আমার) এ বক্তব্য (হাদীস) তোমাদের ভুল ধারণাকে কি মিথ্যা প্রমাণিত করে না? (৫৬, ওয়কীয়াঃ ৮১) ব্যাখ্যাঃ এখানে হাদীস শব্দটি আল্লাহর বক্তব্য বা বাণী অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে।
আল-কুরআনে ‘হাদীস’ শব্দটি যে সকল অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে তথ্য-২ اَفَمِنْ هَذَا الْحَدِيْثِ تَعْجَبُوْنَ. অর্থঃ তাহলে (আমার) এসব বক্তব্যে (হাদীস) তোমরা কি আশ্চার্যান্বিত হচ্ছ?(৫৩, নজমঃ ৫৯) ব্যাখ্যাঃএখানেও হাদীস শব্দটি আল্লাহর বক্তব্য বা বাণী অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে।
আল-কুরআনে ‘হাদীস’ শব্দটি যে সকল অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে তথ্য-৩ وَاِذْ اَسَرَّ النَّبِىُّ اِلى بَعْضِ اَزْوَاجِهِ حَدِيْثًا ج অর্থঃ এবং নবী যখন তাঁর এক স্ত্রীর নিকট গোপনে একটি কথা (হাদীস) বললেন। (তাহরীমঃ ৩) ব্যাখ্যাঃ এখানে নবীর কথাকে হাদীস বলা হয়েছে।
আল-কুরআনে ‘হাদীস’ শব্দটি যে সকল অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে তথ্য-৪ وَاِذَ خَلَا بَعْضُهُمْ اِلى بَعْضٍ قَالُوْا اَتُحَدِّثُوْنَهُمْ بِمَا فَتَحَ اللهُ عَلَيْكُمْ لِحَاجُّوْكُمْ بِه عِنْدَ رَبِّكُمْ ط اَفَلَا تَعْقِلُوْنَ .
অর্থঃ এবং নির্জনে যখন তাদের পরস্পরের মধ্যে কথাবার্তা হয় তখন বলে, তোমাদের রবের নিকট তোমাদের বিরুদ্ধে প্রমাণ হিসেবে পেশ করার জন্যে তোমরা কি তাদের এমন কথা বলে দিচ্ছ (হাদীস করছো) যা আল্লাহ একমাত্র তোমাদের নিকট প্রকাশ করেছেন? তোমরা কি নির্বোধ হয়েছ? (বাকারা/২: ৭৬) ব্যাখ্যাঃ এখানে সাধারণ মানুষের কথা বলাকে হাদিস করা বলা হয়েছে।
আল-কুরআনে ‘হাদীস’ শব্দটি যে সকল অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে তথ্য-৫ هَلْ اَتكَ حَدِيْثُ مُوْسى. অর্থঃ মুসার খবর তোমার নিকট পৌঁছেছে কী? (ত্বাহাঃ ৯, নাযিয়াতঃ ১৫) ব্যাখ্যাঃ এখানে খবরকেহাদীস বলা হয়েছে।
আল-কুরআনে ‘হাদীস’ শব্দটি যে সকল অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে তথ্য-৬ هَلْ اَتكَ حَدِيْثُ الْجُنُوْدِ. অর্থঃ তোমার নিকট সেই সৈনিকদের খবর পৌঁছেছে কী? (৮৫, বুরুজঃ ১৭) ব্যাখ্যাঃ এখানেও খবরকে হাদীস বলা হয়েছে।
আল-কুরআনে ‘হাদীস’ শব্দটি যে সকল অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে তথ্য-৭ وَعَلَّمْتَنِىْ مِنْ تَاوِيْلِ الْاَحَادِيْثِ . অর্থঃএবং সপ্নের ব্যাখ্যাও তুমি আমাকে শিখিয়েছ। (১২, ইউসুফঃ ১০১) ব্যাখ্যাঃ এখানে সপ্নকে হাদীস বলা হয়েছে।
আল-কুরআনে ‘হাদীস’ শব্দটি যে সকল অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে উল্লেখিত তথ্য সমুহের আলোকে নিশ্চয়তা সহকারে বলা যায় যে আল-কুরআনে– • মহান আল্লাহ, রাসূল (স.) বা যে কোন মানুষের কথা বা বাণী • খবর, • সপ্ন, • ইত্যাদিকে ‘হাদীস’ বলা হয়েছে।
আল-কুরআন অনুযায়ী হাদীস শব্দটির সংজ্ঞা
আল-কুরআন অনুযায়ী হাদীস শব্দটির সংজ্ঞা আল-কুরআন হলো মহান আল্লাহর কথা, ব্ক্তব্য বা বাণীর হুবহুতথা অক্ষর, শব্দ, দাড়ি, কমা, সেমিকোলন এবং যতিচিহ্ন সহ উপস্হাপিত রুপ বা নির্ভুল রুপ
আল-কুরআন অনুযায়ী হাদীস শব্দটির সংজ্ঞা সুতরাং আল-কুরআন অনুযায়ী হাদীস শব্দটির সংজ্ঞা হলো – কারো ব্ক্তব্য, বাণী বা বর্ণনার হুবহু তথাঅক্ষর, শব্দ, দাড়ি, কমা, সেমিকোলন ও যতিচিহ্ন সহ উপস্হাপিত রুপ বা নির্ভুল রুপ।
সূন্নাহ অনুযায়ী হাদীস শব্দটির সংজ্ঞা আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, তিনি রাসূল স. এর নিকট জিজ্ঞাসা করলেন, ‘সবচেয়ে সৌভাগ্যবান ব্যক্তি কে, যে কিয়ামতের দিন রাসূল (স.)এর শাফায়াত লাভে ধন্য হবেন?’ উত্তরে রাসূল (স.) বললেন – لَقَدْ ظَنَنْتَ يَا اَبَاهُرَيْرَةَ اَلَّا يَسْئَلَنِىْ اَحَدٌ عَنْ هَذَا الْحَدِيْثِ اَوَّلَ مِنْكَ لَمَّا رَءَيْتُكَ مِنْ حِرْصِكَ عَلى الْحَدِيْثِ .
অর্থঃআমার মনে হয় এ বিষয় (হাদীস) সম্পর্কে তোমার পুর্বে আর কেউ জিজ্ঞাসা করেনি। আর কোন বিষয়ে আমার বক্তব্য (হাদীস) শুনার জন্যে তোমাকেই সর্বাধিক আগ্রহান্বিত দেখা যায়। (বুখারী) ব্যাখ্যাঃ এখানে রাসূল (স.) কোন বিষয় এবং তার নিজ বক্তব্যকে তথা কোন বিষয় বা তার কথার নির্ভুল রুপকে হাদীস বলেছেন।
কুরআন ও সূন্নাহ অনুযায়ী কারো কথা, বক্তব্য বা বাণী অর্থে ‘হাদীস’ শব্দটির চূড়ান্ত সংজ্ঞা
কুরআন-সূন্নাহ অনুযায়ী যে কোন সত্তা বা ব্যক্তির কথা, বক্তব্য বা বাণীকে তার হাদীস বলা যাবে যদি তা- • হুবহু • তথা অক্ষর, শব্দ, দাড়ি, কমা, সেমিকোলন ও যতিচিহ্নসহ • তথা নির্ভুলভাবে, বর্ণনা বা উপস্হাপন করা হয়।
কুরআন-সূন্নাহ অনুযায়ী কারো কাজ বা আমল অর্থে‘হাদীস’ শব্দটির চূড়ান্ত সংজ্ঞা
কুরআন-সূন্নাহ অনুযায়ী যে কোন ব্যক্তির কাজ বা আমলকে তার হাদীস বলা যাবে যদি তা- • হুবহু • তথা নির্ভুল • তথা ভিডিও (VIDEO)চিত্রের মাধ্যমে উপস্হাপন করা যায়।
কুরআন-সূন্নাহ অনুযায়ী রাসূল (স.) এর কথা, বক্তব্য বা বাণী অর্থে ‘হাদীস’ শব্দটির চূড়ান্ত সংজ্ঞা
কুরআন-সূন্নাহ অনুযায়ী রাসূল (স.) এর কথা, বক্তব্য বা বাণীকে তার হাদীস বলা যাবে যদি তা- • হুবহু • তথা অক্ষর, শব্দ, দাড়ি, কমা, সেমিকোলন ও যতিচিহ্নসহ • তথা নির্ভুলভাবে, বর্ণনা বা উপস্হাপন করা হয়।
কুরআন ও সূন্নাহ অনুযায়ী রাসূল (স.) এরকাজ বা আমল অর্থে ‘হাদীস’ শব্দটির চূড়ান্ত সংজ্ঞা
কুরআন-সূন্নাহ অনুযায়ী রাসূল (স.) এর কাজ বা আমলকে তার হাদীস বলা যাবে যদি তা- • হুবহু • তথা ভিডিও (VIDEO)চিত্রের মাধ্যমে উপস্হাপন করা যায়।
হাদীস শাস্ত্র অনুযায়ী ‘হাদীস’শব্দটির সংজ্ঞা
হাদীস শাস্ত্র অনুযায়ী ‘হাদীস’শব্দটির সংজ্ঞা • রাসূল (স.) এর পরের চার, তিন, দুই স্তরের(তাবেয়ী, তাবে-তাবেয়ী, তাবে তাবে-তাবেয়ী), ঈমানের দাবিদার ব্যক্তিদের, রাসূল (স.) এর কথা, কাজ বা সমর্থনের,নিজ বুঝের,স্বীয় ভাষায়, বর্ণনা করা অথবা শাব্দিকভাবে বর্ণনা করা বক্তব্য। • তবে বাস্তবে অসম্ভব হওয়ার কারণে শাব্দিক বর্ণনাকৃত হাদীসের সংখ্যা খুবই কম।
হাদীস শাস্ত্রে ‘হাদীস’শব্দটির সংজ্ঞা ‘উল্লিখিতভাবে’ নির্ধারিত হওয়ার প্রমাণ
বর্ণনাকারীগণের স্তর সংখ্যা চার, তিন, দুই বা এক নির্ধারিত হওয়ার প্রমাণ
বিভিন্ন গ্রন্হে উপস্হিত থাকা হাদীসে বর্ণনাকারীদের স্তরের সংখ্যা
কিতাবুল আসার (ইমাম আবু হানিফা রহ. রচিত) • একস্তর বিশিষ্ট – কয়েকটি • দুইস্তর বিশিষ্ট – অনেকটি • মুয়াত্তা (ইমাম মালেক রহ. রচিত) • একস্তর বিশিষ্ট – নাই • দুইস্তর বিশিষ্ট – অনেকটি
বুখারী শরীফ • তিনস্তর বিশিষ্ট – ২২টি • চারস্তর বিশিষ্ট – বাকি সব • সুনানে দারেমী (ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহ. রচিত) • তিনস্তর বিশিষ্ট – ১৫টি • চারস্তর বিশিষ্ট – বাকি সব
ইবনে মাজাহ শরীফ • তিনস্তর বিশিষ্ট – ৫টি • চারস্তর বিশিষ্ট – বাকি সব • আবু দাউদ শরীফ • তিনস্তর বিশিষ্ট – ১টি • চারস্তর বিশিষ্ট – বাকি সব
তিরমিযি শরীফ • তিনস্তর বিশিষ্ট – ১টি • চারস্তর বিশিষ্ট – বাকি সব • মুসলিম শরীফ • সবগুলো চারস্তর বিশিষ্ট • নাসায়ী শরীফ • সবগুলো চারস্তর বিশিষ্ট
ঈমানের দাবিদার ব্যক্তি বর্ণনাকারী হতে পারা নির্ধারিত হওয়ার প্রমাণ
ঈমানের দাবিদার ব্যক্তি বর্ণনাকারী হতে পারা নির্ধারিত হওয়ার প্রমাণ তথ্য-১ বিখ্যাত তাবেয়ী ইবনে শিরীনের বক্তব্য- لَمْ يَكُوْنُوْ يَسْاَلُوْنَ عَنِ الْاِسْنَادِ فَلَمَّا وَقَعَتِ الْفِتْنَةُ قَلُوْا سَمُّوْا لَنَا رِجَالَكُمْ فَيَنْظُرْ اِلى اَهْلِ الْسُنَّةِ فَيُؤْخَذُ حَدِيْثُهُمْ وَ يُنْظَرُ اِلَى اَهْلِ الْبِدْعِ فَلَا يُؤْخَذُ حَدِيْثُهُمْ .
অর্থঃ (মুসলিমরা) পূর্বে হাদীসের বর্ণনাকারীদের গুণাগুণ সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করতেন না। পরে যখন জাল হাদীসের ফিতনা দেখা দেয় তখন তাঁরা বর্ণনাকারীদের গুণাগুণ জিজ্ঞাসা করা আরম্ভ করেন। অতঃপর যাদের আহলে সূন্নাতের অন্তর্ভুক্ত পাওয়া যেতো তাদের হাদীস গ্রহন করা হতো এবং যাদের বিদায়াতপন্হী পাওয়া যেত তাদের হাদীস গ্রহন করা হতো না। (সহীহ মুসলিমের ভুমিকা)
তথ্য-২তিনশত হিজরী সনে হাদীস বর্ণনাকারীদের জীবনবৃত্তান্ত ধারণকারী গ্রন্হ ‘আসমাউর রিজাল’ তৈরী করা হয় • ঈমানের দাবিদার ব্যক্তি বর্ণনাকারী হতে পারা নির্ধারিত হওয়ার প্রমাণ
তথ্য-৩হাদীসকে পরবর্তীতে সহীহ, যয়ীফ, জাল ইত্যাদি ভাগে ভাগ করা • ঈমানের দাবিদার ব্যক্তি বর্ণনাকারী হতে পারা নির্ধারিত হওয়ার প্রমাণ
ভাব বর্ণনা গ্রহণযোগ্য হওয়া নির্ধারিত হওয়ার প্রমাণ
১. ইসলাম বাস্তব, যৌক্তিক বা বিবেকসম্মত জীবনব্যবস্হা। বাস্তবতা হলো- খুব অল্প শব্দধারণকারী কথা ভিন্ন কারো কথা অডিও ছাড়া হুবহু উপস্হাপন করা অসম্ভব। আর কারো কাজ ভিডিও ছাড়া হুবহু উপস্হাপন করা অসম্ভব। তাই রাসূল (সঃ) এর হাদীসের ভাব বর্ণনা করার অনুমতি থাকা যৌক্তিক। ভাব বর্ণনা গ্রহণযোগ্য হওয়া নির্ধারিত হওয়ার প্রমাণ
২. ভাব বর্ণনা করার অনুমতি না থাকলে কুরআনুল কারীমের অন্য ভাষায় অর্থ বা ব্যাখ্যা লিখা সিদ্ধ হতো না। • ভাব বর্ণনা গ্রহণযোগ্য হওয়া নির্ধারিত হওয়ার প্রমাণ